একটি শ্রুত গল্প
কবি তামিম হাসানকে শিল্প-সাহিত্য জগতের কে না চেনে? বয়সে প্রায় তের বছরের বড় হলেও তিনি আমার বন্ধু। বন্ধুত্বের বয়সও প্রায় পনের বছর হতে চলল। বরিশাল থেকে ঢাকায় আসার পর যে ক’জন মানুষ সবসময় আমার পাশে থেকেছেন, তামিম ভাই তাদের একজন।
কুমোরপাড়ার দুগ্গা মা
আমার মামার বাড়ি ইলইচ্চা। শুদ্ধ বাংলায় যাকে বলে হিলচিয়া। কিশোরগঞ্জের সরারচর উপজেলার একটি ইউনিয়ন। ছোটবেলায় মায়ের আঁচল ধরে কত যে গেছি, তার সবই আজ স্মৃতি।
নিরাশ্রয়
স্বপন রঞ্জন হালদার—-বিপ্লবঃ (পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে) স্যার, স্যার কেমন আছেন?
মাস্টারমশাইঃ (চোখ মেলে। মোবাইল বন্ধ করে) তুমি………?
যুথিকা মল্লিকা
উত্তম কুমার পুরকাইত—হতচ্ছাড়া কাকটা কা-কা চিৎকারে শান্ত দুপুরের সময়টাকে ছন্নছাড়া করে। তুষারের ঘুম ভাঙে। অতি কষ্টে উঠে বসে।
একা থাকার একটা কাল্পনিক প্রচেষ্টা
বিষ্ণু সরকার— আমার তো কোন অসুখ ছিল না, তবু কেন…।
জানতে চেয়েছিল সে। কোন উত্তর মেলেনি। হয়তো কারুর কাছেই কোন উত্তর ছিল না সেদিন।
পরকীয়া
অতনু দত্ত — একটা খুব লম্বা করিডরের মধ্যে দিয়ে হেঁটে চলেছে অমরেশ। দু দিকে পরপর দরজার সারি।
সব গুলো বন্ধ। কেউ কোথাও নেই।